পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ তুলে ধরা হলো।

 পাখির খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া দরকার পাখি পালনের পূর্বে।যারা নতুন পাখি পালেন তারা সাধারণত মনে করেন পাখিকে সিড মিক্স খাওয়াতে হবে,এটি একদম ভুল একটি ধারণা।পাখিকে সিডমিক্স এর পাশাপাশি খাওয়াতে হবে ভ্যারাইটি খাবার।

পাখির-সঠিক-খাদ্য-তালিকা-ও-তার-গুণাগুণ-তুলে-ধরা-হলো
পাখির সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য পাখিকে সুষম খাদ্য দিতে হবে।পাখিদের দেহের চাহিদা মেটানোর জন্য প্রয়োজন প্রোটিন,কার্বোহাইড্রেট,ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস জাতীয় খাবার।শুধুমাত্র পাখির খাদ্য সম্পর্কে জানলে হবে না,জানতে হবে পাখির খাদ্য তালিকা ও গুণাগুণ সম্পর্কে।জানতে হবে কোন খাদ্যের কি কি গুন,কোন খাবারগুলো থেকে আমরা তা পেতে পারি এবং কোন কোন পাখির জন্য তা প্রয়োজনীয়।

ভূমিকা

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।যা আপনার পাখিকে সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।অনেকে শখ করে পাখি পালন করে এবং ব্যবসায়িক ভাবেও পাখি পালন করে থাকে।

যাতে আপনার পাখি সুস্থ ও সবলভাবে বেঁচে থাকে এবং সুন্দর বাচ্চা জন্ম দেয় সে জন্য আমরা পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক আপনার পাখির জন্য কোন খাবারগুলো প্রয়োজনীয় এবং কোন কোন খাবারে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে।

পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ

পাখির সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য পাখিকে দিতে হবে প্রয়োজনীয় খাদ্য।সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে এবং ব্রিডিং উপযোগী করে তুলতে প্রোটিন, মিনারেলস,ভিটামিন,পটাশিয়াম ও আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রোটিন,মিনারেলস,ভিটামিন,পটাশিয়াম ও আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার কেন প্রয়োজন।

প্রোটিন
প্রোটিন জাতীয় খাবার পাখির শরীরে পালক বৃদ্ধি এবং রং ঠিক রাখতে সাহায্য করে।ডিম,গম,জব, অয়েলসীড,বরবটি ইত্যাদি প্রোটিন জাতীয় খাবার।এছাড়াও পাখিকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ও প্রানিজ প্রোটিন দিতে হবে পাখির ব্রিডিং এর জন্য।

ভিটামিন এ
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এছাড়াও শারীরিক বৃদ্ধি ও ডিম পাড়াতে সাহায্য করে। ভুট্টা,ডিম,গাজর পালং শাক ইত্যাদি থেকে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্সট
রক্তশূন্যতা দূর করতে,স্নায়ু লিভার ভালো রাখতে,প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এজন্য আমাদের খেয়াল রাখা উচিত যেন পাখির প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্সট জাতীয় খাবার থাকে।যেমন সরষে দানা,গাজর,বীনস,ডিম ইত্যাদি।

ভিটামিন ডি৩
ফসফরাস ও ক্যালসিয়ামকে ঠিকমত কাজে লাগাতে,হাড়ের ও প্রজনন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে,যেমন ডিমের কুসুম।

ভিটামিন ইভি
কুসুম দানা ও শস্য দানায় ভিটামিন ইভি পাওয়া যায় এটি পাখির প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়।এছাড়াও ডিম, বীনস,সর্ষেদানা,যব ও গম এ পাওয়া যায়, এবং ফলিকঅ্যাসিড,বীয়টিন,বি১২,কোলিন,এবং নায়াসিন এই প্রোটিন ও ভিটামিন গুলি পাখির প্রযোজন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ।

মিনারেলস
  • ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস:পাখির হাড়ের বৃদ্ধি ও ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে মিনারেলস জাতীয় খাবার। ডিমের খোসা সমুদ্রের ফেনা ও অয়েল সিড এ প্রচুর মিনারেলস রয়েছে।
  • পটাশিয়াম:পটাশিয়াম যুক্ত খাবার পাখির পেশির কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। যা অয়েলসিড এ পাওয়া যায়।
  • আয়োডিন:পাখির সাধারণভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে আয়োডিন জাতীয় খাবার,নুন জাতীয় খাদ্যে আয়োডিনের পরিমান বেশি থাকে।
  • কপারও ফেরাস:অক্সিজেন এর পরিমাণ ঠিক রাখতে কপার ও ফেরাস যুক্ত খাবার পাখির খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে,রক্তকণিকা বানাতে ও অক্সিজেনের পরিমাণ ঠিক রাখতে কপার ও ফেরাস যুক্ত খাবার বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

বাজরিগার পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা

বাজিগার সকলের একটি পরিচিত পাখি।পাখিটি সহজেই বাসায় খাঁচায় পালন করা যায় তাই অনেকেই এই পাখিটি পালন করেন।সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য বাজরিগার পাখিকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া জরুরী।আপনি যে ধরনের পাখি পালন করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই পাখি পালনের পূর্বে পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগু সম্পর্কে জানতে হবে। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কি কি রাখা প্রয়োজন আজকে আমরা তা তুলে ধরলাম।

চিনা ও কাউন বাজরিগার পাখির প্রধান খাদ্য হিসেবে ধরা হয়।এছাড়াও বাজরিগার পাখিকে ভালো মানের সিড মিক্স,সূর্যমুখী ফুলের বীজ শীতকালে অল্প পরিমাণে,গুঁজি তিল,পোলাও এর ধান,বরবটি, সিদ্ধ ডিম,শাকের ডগা আপনি খাওয়াতে পারেন।

বাজরিগার পাখির শাক জাতীয় খাবার
  • কলমি শাক
  • নিম পাতা
  • পাতাকপি
  • পুঁইশাক
  • লেটুস পাতা
  • মুলা শাক
  • পালং শাক(কম পরিমাণে)
  • থানকুনি পাতা
  • সাজনা পাতা
  • ধনিয়া পাতা
  • বাজরিগার ফল জাতীয় খাবার
  • আপেল (বীজ যেন না থাকে )
  • বড়ই(বীজ যেন না থাকে )
  • কালো জাম
  • গাজর
  • কলা
  • আম
  • শসা
  • মিষ্টি আলো
  • পেয়ারা
  • স্ট্রবেরি
  • খেজুর
  • শিমের বিচি
  • জলপাই
  • কাঁচা মরিচ
  • পেঁপে
  • লিচু
  • তরমুজ
যেসব খাবার বাজরিগার পাখিকে দেওয়া যাবে না।
  • দুগ্ধজাতীয় খাবার পাখিকে দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • যে কোনো ফলের বিচি
  • মাশরুম
  • পেঁয়াজ
  • চকলেট
আপনার শখের পাখিটিকে রোগমুক্ত রাখতে প্রতি সপ্তাহে নিম পাতা সজনে পাতা খেতে দিন।ঠান্ডা ও বৃষ্টিতে আপেল সিডার ভিনেগার খেতে দিতে পারেন সাথে ভালো মানের মিক্স সিড দিতে হবে যাতে আপনার পাখির স্বাস্থ্য সুন্দর থাকে।

বাজরিগার পাখি পালনের টিপস
  1. বাজরিগার পাখি পালনে আপনাকে প্রতিদিন 2 ঘন্টা সময় দিতে হবে যাতে আপনি পরিচর্যা ঠিকমতো করতে পারেন বাজরিগার পাখির খাঁচাটি আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী আকারে বড় করতে হবে,যাতে উড়তে পারে খাঁচার ভিতর,আপনাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে এ পাখির বাসস্থান যেন পাখিটির থাকার উপযোগী হয়।
  2. আপনাকে সঠিক পরিচর্যা করতে হবে,অসুস্থ পাখিকে দ্রুত ওষুধ দিতে হবে এবং অন্যান্য পাখি থেকে আলাদা রাখতে হবে যাতে করে অন্যান্য পাখি অসুস্থ না হয়।
  3. পাখির থাকার জায়গায় স্ট্যান্ড দিতে হবে যাতে করে পাখি স্ট্যান্ডে বুঝতে পারে।
  4. চেষ্টা করবেন পাখিকে আলো বাতাস সম্পূর্ণ জায়গায় রাখার।

টিয়া পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ

টিয়া পাখির প্রিয় খাবার পাকা মরিচ ও কামরাঙা। এছাড়াও এরা ঘাস,পাতা ফুল,পাকা মিষ্টি ও টক মিষ্টি জাতীয় ফলমুল,বীজ,পাকা ধান,ও ফলের মিষ্টি রস খেয়ে থাকে। ফল ও ফুলের বীজ খাওয়ার জন্য টিয়া পাখির ঠোট অনেক মজবুত। এছাড়াও দেশি টিয়া কাউন,সরিষা,চিনা,বাজরা,তিসি বাদাম ইত্যাদি খেয়ে থাকে।বাজারে প্যাকেটজাত খাদ্য পাওয়া যায় এই পাখিকে খাওয়ানোর জন্য।

শস্যদানা এই পাখির প্রধান খাদ্য হলেও এরা পোকামাকড় ও খেয়ে থাকে।পেয়ারা,শসা,বিস্কিট,কেক জাতীয় খাবারও সাধারণত খেয়ে থাকে। আপেল দিতে পারেন তবে আপেলের ভিতরের বিচি অবশ্যই ফেলে দিবেন কারণ আপেলের বিচি খেলে আপনার পাখির ডায়রিয়া হতে পারে।

শীতের মৌসুমে পালং শাক দিতে পারেন তাতে আপনার পাখির ফেদার সাইন করাবে।এছাড়াও আপনার পাখির শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করবে আপনি যেসব খাবার দিতে পারেন তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • সূর্যমুখী ফুলের বীজ
  • ভুট্টা
  • গম
  • মোকা
  • ভেজানো ছোলা
  • কালী চীনা
  • এগ ফুড

ককাটেল পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ

ককাটেল আমাদের সকলের পছন্দের একটি পাখি।সৌখিন পাখিদের মধ্যে অন্যতম পাখি এটি। অস্ট্রেলিয়া এই পাখির আদি নিবাস।ককাটেল প্যারাকিট বা টিয়া প্রজাতির পাখি।ককাটেল তার সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।ককাটেল বিভিন্ন প্রজাতির হয়।

এদের মধ্যে লুটিনো,ফন,গ্রে,রুবিনো,হোয়াইট ফেস,সিলভার প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার সৌখিন পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও গুণাগুণ সম্পর্কে।

ককাটেল পাখির প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা
  • সীড মিক্স।
  • যেকোনো ধরনের ১ টি শাক। যেমন:পালং,কলমি,পুদিনা পাতা,সজনে পাতা,নিম পাতা,লাল শাক, ধনে পাতা ইত্যাদি।
  • যেকোনো ধরনের একটি সবজি যেমন:কুমড়া,ঝিঙ্গা,চিচিঙ্গা,শসা,সজনে ডাটা,মটরশুটি,সীম এর বিচি,কাঁচা পেপে,পটল,ঢেঁড়শ ইত্যদি।
  • যেকোনো ধরনের ১ টি ফল যেমন:কামরাঙ্গা,পেয়ারা,স্ট্রবেরি,নাশপাতি,তরমুজ,পেপে,আমড়া ইত্যাদি।
  • কাটল ফিশবোন্ (সাগরের ফেনা)।
  • ফুটানো এবং ফিল্টার করা টাটকা পানি।(সকালে ১ বার & সন্ধায় ১ বার বদলে দিবেন)
  • সজনে পাতা লিফ সাপ্তাহিক 2 দিন (এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম,প্রোটিন,সব রকমের ভিটামিন ও মিনারেল আছে)।
  • অঙ্কুরিত বীজ (সাপ্তাহিক ২ দিন)।
  • সেদ্ধ বুটের ডাল (সাপ্তাহিক ২ দিন)।
  • শুকনো কুমড়ো বীজ (সাপ্তাহিক ২ দিন)।
  • ঘৃতকুমারী (aloe vera) টুকরা (সাপ্তাহিক ২ দিন)।
  • সপ্তাহে ১ বার অথবা চিকিৎসার প্রয়োজন অনুযায়ী তুলসী দ্রবণ (ঠান্ডায়),ঘৃতকুমারী দ্রবণ (গরমে, হজম ও পালকের সমস্যায়)| সকাল থেকে ৬ ঘন্টা রেখে এরপর বদলে দিয়ে সাধারণ পানি দিবেন।
শাক সবজি ফল পাখিকে খেতে দেওয়ার আগে অবশ্যই ভালো করে ধুয়ে খেতে দেবেন।ফল দেওয়ার আগে ফলের বিচি ফেলে পাখিকে খেতে দেবেন।সীড মিক্স করা রোদে ভালো করে শুকিয়ে তারপর পাখিকে খেতে দিতে হবে।

ককাটেল পাখির শাক সবজি জাতীয় খাদ্য
  1. শসা
  2. মরিচ(যেকোনো রঙ সবুজ কিংবা লাল)
  3. মিষ্টি কুমড়া
  4. মটরশুঁটি
  5. লেটুসপাতা,বাঁধাকপি,পালং শাক,কলমি শাক প্রভৃতি
  6. এসপারাগাস(বাংলায় শতমূলী)
  7. ঝিঙ্গা / চিচিঙ্গা
  8. গাজর
  9. ব্রকোলি
  10. বরবটি
  11. ককাটেল পাখির ফল জাতীয় খাদ্য
  12. জাম জাতীয় রসালো ফল (ব্ল্যাক বেরি,কালো জাম,ব্লুবেরি,ক্রানবেরি,রাজবেরি,স্ট্রবেরি)
  13. খরমুজ
  14. তরমুজ
  15. চেরি ফল
  16. আপেল
  17. নাশপাতি
  18. পেয়ারা
  19. আঙ্গুর
  20. কমলা
  21. আম
  22. কলা
  23. লেবু
  24. পেঁপে
  25. পিচ

কোয়েল পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা

কোয়েল পাখির আদি নিবাস জাপানে। এই পাখির ডিম অনেক সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।কোয়েল পাখি পালন অর্থনৈতিক ভাবে অনেক লাভজনক।কেননা এ পাখি পালনের জন্য খাদ্যের পরিমাণ অল্প পরিমাণে লাগে পাখির তুলনায়। কোয়েল পাখি সাত সপ্তাহের মধ্যে ডিম দেওয়া শুরু করে।

জাপান ও কোরিয়াতে সর্বপ্রথম কোয়েল পাখিকে পোষ মানানো শুরু করা হয়।পৃথিবীতে বহু প্রজাতির কোয়েল পাখি রয়েছে। বাণিজ্যিক ভাবে পালন করতে চাইলে জাপানের প্রজাতির কোয়েল পাখি পালন করা লাভজনক হবে।

একটি পূর্ণাঙ্গ বয়সের কোয়েল ২০ থেকে ২৫ গ্রাম পর্যন্ত খাবার প্রতিদিন গ্রহণ করতে পারে।আমিষ ও ক্যালরি জাতীয় খাদ্য দিতে হবে।কোয়েল পাখিকে ৩০ শতাংশ আমিষ এবং ২৫০০ থেকে ৩০০০ কিলোক্যালোরি বিপাকীয় শক্তি বিদ্যমান থাকা প্রয়োজন।পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা আপনাদের জন্য কিছু তথ্য তুলে ধরলাম।
  1. গম ভাঙ্গা 
  2. তিল শুটকি মাছের 
  3. গুড়া চালের মিহি কুড়া 
  4. ঝিনুক চূর্ণ
  5.  খাদ্য লবণ 
  6. ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স
স্টার্টার খাদ্য উপাদান
  • ভূট্টা ৫২ কেজি
  • সয়াবিন মিল ২৫ কেজি
  • রাইচ পালিশ ১০ কেজি
  • প্রোটিন ৬০% ৮ কেজি
  • লাইমস্টোন / ঝিনুক চূর্ণ২ কেজি
  • লবণ ৩০০ গ্রাম
  • ডিসিপি ৩০০ গ্রাম
  • সালমোনেলা কিলার ২০০ গ্রাম
  • প্রিমিক্স ৩০০ গ্রাম
  • ডিএল- মিথিওনিন ১২০ গ্রাম
  • এল-লাইসিন ৯০ গ্রাম
  • সোডা ১০০ গ্রাম
  • কোলিন ক্লোরাইড ৭০ গ্রাম
  • টক্সিন বাইন্ডার ১২৫ গ্রাম
  • সয়াবিন তেল ৫০০ গ্রাম
উক্ত খাদ্য তালিকাটি জাপানীজ কোয়েল পাখির জন্য প্রযোজ্য।

কোয়েল পাখির খাবার বয়স অনুযায়ী
স্টার্টার:বয়স ০-২২ দিন
গ্রোয়ার:বয়স ২৩- ৫৬ দিন
লেয়ার:বয়স ৫৭ – বিক্রি পর্যন্ত

শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আশা করি আপনাদের জন্য পাখির সঠিক খাদ্য তালিকা ও তার গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের সাহায্য করতে পেরেছি। এমন অনেক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এবং পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url